করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন তরুণেরা। আগে যেখানে পরিস্থিতি জটিল হতে লাগত ৮ থেকে ১০ দিন, এখন লাগছে দু-তিন দিন। কিছু রোগীর ক্ষেত্রে কাজে আসছে না জাতীয় গাইড লাইন। বাহ্যিক অবস্থা ভালো হলেও, এক্স রে বা সিটি স্ক্যান বলছে, ফুসফুসের ৬০ থেকে ৭০ ভাগই সংক্রমিত।
পূর্ব অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, সবচে বেশি করোনা ঝুঁতিকে বয়স্করা। জটিল রোগে আক্রান্তদেরই লাগতো আইসিইউ সুবিধা। তবে দেশের চলমান পরিস্থিতিটা ভিন্ন। এখন আক্রান্তদের বড় অংশই তরুণ। অনেকেরই লাগছে আইসিইউ।
হালকা জ্বর নিয়ে আসা রোগীর অনেকেরই দেখা দিচ্ছে তীব্র শ্বাসকষ্ট। অনেকের আবার শ্বাসকষ্ট কম থাকলেও অস্বাভাবিকভাবে কমে যাচ্ছে অক্সিজেন স্যাচুরেশন। এমন জটিল রোগী নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো।
আগে করোনা আক্রান্তের অবস্থা জটিল হতে লাগত ৮ থেকে ১০ দিন। তবে এবার ২ থেকে ৩ দিনেই পরিস্থিতির অবনতি হতে দেখছেন চিকিৎসকেরা।
সাম্প্রতিক রোগীর এসব জটিলতার কারণ বের করতে স্বাস্থ্য বিভাগকে গবেষণায় গুরুত্ব দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।