জুনে আসছে ফাইজারের টিকা

0
443
Spread the love

আগামী জুন মাসে দেশে ফাইজারের টিকা আসছে। ২ জুন ফাইজার থেকে ১ লাখ ৬ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন আসবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (১৮ মে) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জন সংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

মাইদুল ইসলাম বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন জুনের ২ তারিখে গ্যাভির কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে ফাইজারের অন্তত ১ লাখ ৬ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন পাঠাবে বলে আজ নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, দেশে বর্তমানে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি কোভিশিল্ড টিকা ব্যবহার হয়ে আসছে। গত ৭ ফেব্রুয়ারি করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।

আগামী জুন মাসে দেশে ফাইজারের টিকা আসছে। ২ জুন ফাইজার থেকে ১ লাখ ৬ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন আসবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (১৮ মে) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জন সংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

মাইদুল ইসলাম বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন জুনের ২ তারিখে গ্যাভির কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে ফাইজারের অন্তত ১ লাখ ৬ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন পাঠাবে বলে আজ নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, দেশে বর্তমানে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি কোভিশিল্ড টিকা ব্যবহার হয়ে আসছে। গত ৭ ফেব্রুয়ারি করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।

অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার আবিষ্কৃত ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত এই টিকা দেশে আনার বিষয়ে গত নভেম্বরে বাংলাদেশ সরকার, সেরাম ইনস্টিটিউট ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মার মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।

সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ৩ কোটি ডোজ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশ পেয়েছে মাত্র ১ কোটি ২ লাখ ডোজ। ভারত সরকার টিকা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়াতে সেরাম থেকে টিকা পাওয়া এখন অনিশ্চিত। প্রথম ডোজ নেওয়া অন্তত ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় চিন্তিত বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

জার্মান কোম্পানি বায়োএনটেকের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিনটি তৈরি করেছে ফাইজার। কিন্তু এটির পরিবহন ও সংরক্ষণ অনেক জটিল ও ব্যয়বহুল। ফাইজার ভ্যাকসিনের বর্তমান সংস্করণ মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সংরক্ষণ করতে হয়। এর ফলে বিশেষ যন্ত্রাংশ সম্বলিত ভ্যাকসিন কেন্দ্র ছাড়া এগুলো প্রয়োগ করা যায় না। তবে গত মাসে কোম্পানিটির সিইও আলবার্ট বৌরলা জানান, ভ্যাকসিনের নতুন একটি সংস্করণ আনা হচ্ছে সাধারণ ফ্রিজারে রাখা যাবে।

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্য গত বছরের ২ ডিসেম্বর এই ভ্যাকসিন প্রয়োগের অনুমতি দেয়। ৮ ডিসেম্বর থেকে দেশটিতে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হয়। জানুয়ারিতে জরুরি ব্যবহারের জন্য ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনকে তালিকাভুক্ত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

কোম্পানিটির দাবি, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের চূড়ান্ত ধাপে ভ্যাকসিনটি মানুষকে করোনা সংক্রমণ থেকে ৯৫ শতাংশ রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে। আর ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের ওপর এটি শতভাগ কার্যকর। মে মাসের শুরুতে কানাডায় শিশুদের ওপর ভ্যাকসিনটি প্রয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে