মানুষের রোগ গুলো একবারে হয় না

0
342
Spread the love

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য সেন্টার অফ ইন্টিগ্রেটেড মেডিসিনের কনসালটেন্ট বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান চিকিৎসক প্রফেসর ডা. মুজিবুল হক বলেছেন, মানুষের রোগ গুলো একবারে হয় না। দীর্ঘদিনের খাদ্যাভাস জীবনাচার চলন-বলন এবং সামগ্রিকভাবে তার লাইফ স্টাইল এর উপর নির্ভর করে যদি কোন ব্যক্তি পরিপূর্ণ সুস্থ হতে চান এবং নিজেকে সুস্থ ভাবে রাখতে চান তবে তাকে সবার আগে গতানুগতিক ওষুধ নির্ভরতা কমিয়ে পুষ্টি এবং খাদ্যাভাস কে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে তার জীবনের রুটিন সাজাতে হবে।

সোমবার রাজধানী ঢাকায় পরিপুর্ন সাস্থ বিধি মেনে বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) আয়োজিত Rediscovering Health With Modern Regenerative Medicine and Nutrition শীর্ষক এক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এসব কথা বলেন তিনি।

ডা. হক আরো বলেন যে একজন রোগী কি ভাবে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, শ্বেতী, ফেটিলিভার, আবিএস থেকে রিজেনারেটিভ মেডিসিন এর মাধ্যমে সহজে জটিল এবং কঠিন রোগ থেকে সুস্থ হচ্ছে। Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research (BCSIR) এর উদ্যোগে আয়োজিত এই সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন BCSIR এর Chairman, Professor Dr. Md. Aftab Ali Shaikh, সহ অনেক ডাক্তার এবং সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা গন উপস্থিত ছিলেন।

ডা. মুজিবুল হক বলেন, সুস্থ থাকার জন্য আমাদের মেডিক্যাল চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা আছে। তবে এর পাশাপাশি পরীক্ষিত পুষ্টির সমন্বয় রিজেনারেটিভ মেডিকেল থেরাপি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত ন্যাচারাল মেডিসিন এবং সর্বোপরি লাইফ স্টাইল মডিফিকেশন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। ডা. হকের মতে ঔষুধ আমাদেরকে সাময়িকভাবে সুস্থতা দান করলেও দীর্ঘমেয়াদী এর নানাবিধ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

এমতাবস্থায় গতানুগতিক ওষুধের পরিমাণ যথাসম্ভব কমিয়ে ন্যাচারাল মেডিসিন তথা স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের উপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, মানুষ অধিক খাবারের ফলে সুস্থ হয় না বা স্বাস্থবান হয় না বরং অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং সেই খাবারটি যদি স্বাস্থ্যসম্মত না হয় তবে তো এর ভয়াবহতা আরো মারাত্মক আকার ধারণ করে।

তার মতে, ফাস্টফুড তথা জাঙ্ক ফুড পরিহার করে আমরা যদি প্রাকৃতিক ভাবে উৎপাদিত খাবার তথা মেডিসিন মুক্ত, কেমিক্যালমুক্ত মাছ মুরগি গরু আমরা সবে খেতে পারি কিন্তু যদি কেমিক্যাল যুক্ত খাবার খাওয়া হয় তবে ওই কেমিক্যালের কারণে শরীরে নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয় যা আমাদেরকে আজীবন ভোগায়।

এক্ষেত্রে তিনি সবাইকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার এ অভ্যস্ত হয়ে ওঠার জন্য এবং দৈনন্দিন জীবনে কাজ কর্ম পরিকল্পনার মূল্যকে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে সাজানোর জন্য পরামর্শ দেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য সেন্টার অফ ইন্টিগ্রেটেড মেডিসিনের কনসালটেন্ট বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান চিকিৎসক প্রফেসর ড মুজিবুল হক বলেছেন, মানুষের রোগ গুলো একবারে হয়না। দীর্ঘদিনের খাদ্যাভাস জীবনাচার চলন-বলন এবং সামগ্রিকভাবে তার লাইফ স্টাইল এর উপর নির্ভর করে যদি কোন ব্যক্তি পরিপূর্ণ সুস্থ হতে চান এবং নিজেকে সুস্থ ভাবে রাখতে চান তবে তাকে সবার আগে গতানুগতিক ওষুধ নির্ভরতা কমিয়ে পুষ্টি এবং খাদ্যাভাস কে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে তার জীবনের রুটিন সাজাতে হবে।

রবিবার রাজধানী ঢাকায় বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) আয়োজিত Rediscovering Health With Modern Regenerative Medicine and Nutrition শীর্ষক এক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে তিনি এসব কথা বলেন ।

Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research (BCSIR) এর উদ্যোগে আয়োজিত এই সেমিনারে Professor Dr. Md. Aftab Ali Shaikh, Chairman, BCSIR সহ অনেক ডাক্তার, বৈজ্ঞানিক উপস্থিত ছিলেন।

ডা. মুজিবুল হক বলেন, সুস্থ থাকার জন্য আমাদের মেডিক্যাল চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা আছে। তবে এর পাশাপাশি পরীক্ষিত পুষ্টির সমন্বয় রিজেনারেটিভ মেডিকেল থেরাপি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত ন্যাচারাল মেডিসিন এবং সর্বোপরি লাইফ স্টাইল মডিফিকেশন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। ডা. হকের মতে ঔষুধ আমাদেরকে সাময়িকভাবে সুস্থতা দান করলেও দীর্ঘমেয়াদী এর নানাবিধ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

এমতাবস্থায় গতানুগতিক ওষুধের পরিমাণ যথাসম্ভব কমিয়ে ন্যাচারাল মেডিসিন তথা স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের উপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, মানুষ অধিক খাবারের ফলে সুস্থ হয় না বা স্বাস্থবান হয় না বরং অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং সেই খাবারটি যদি স্বাস্থ্যসম্মত না হয় তবে তো এর ভয়াবহতা আরো মারাত্মক আকার ধারণ করে।

তার মতে, ফাস্টফুড তথা জাঙ্ক ফুড পরিহার করে আমরা যদি প্রাকৃতিক ভাবে উৎপাদিত খাবার তথা মেডিসিন মুক্ত, কেমিক্যালমুক্ত মাছ মুরগি গরু আমরা সবে খেতে পারি কিন্তু যদি কেমিক্যাল যুক্ত খাবার খাওয়া হয় তবে ওই কেমিক্যালের কারণে শরীরে নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয় যা আমাদেরকে আজীবন ভোগায়।

এক্ষেত্রে তিনি সবাইকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার এ অভ্যস্ত হয়ে ওঠার জন্য এবং দৈনন্দিন জীবনে কাজ কর্ম পরিকল্পনার মূল্যকে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে সাজানোর জন্য পরামর্শ দেন।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে