আপনি কি প্রেম করেই সুখী জীবন পাবেন, তা নয় আপনার সখা বা সখি ছাড়াই আপনি একটি সুখী জীবন পেতে পারেন।
এখানে ৫ উপায় বলা হচ্ছে আপনি একাকিই সুখী জীবনযাপন করতে পারেন।
১। শান্ত স্নিগ্ধ স্পর্শ করুন। আপনার পোষা কুকুরকে আদর করুন, আপনার নিজেকে করুন, বন্ধুকে করুন, স্নিগ্ধ স্পর্শে অক্সিটোসিন ও সেরোটনিন নিঃসরণ হয়। এই ব্রেন কেমিক্যালগুলো ভাল লাগায় উদ্বেলিত করে।
২। বন্ধুদের সঙ্গে গঠনমূলক সুন্দর আড্ডায় সময় কাটান কিছুক্ষণ। মনের আনন্দ বেড়ে যাবে।
৩। কিছুক্ষণ গঠনমূলকভাবে প্রকৃতিতে মিলিয়ে যান, সময় আর রুটিন ফেলে।
৪। সৃষ্টি করুন, আর সৃষ্টি করুন আঁকতে লেগে গেলেন। কিংবা লিখতে থাকলেন একটুকরো কবিতা। কোন বড় প্রবন্ধ হাত দিতে দোষ কি।
৫। সব সময় বর্তমানকে নিয়ে থাকুন। মনোযোগী থাকুন।
হতাশা কাটানোর ১০ উপায়
১. একটি রুটিন মেনে চলুন।
২. প্রতিদিনের করণীয় লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
৩. ব্যায়াম করুন।
৪. সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন।
৫. প্রচুর ঘুমান।
৬. দায়িত্ববান হয়ে উঠুন।
৭. না বোধক ধারণাগুলো পরিহার করুন, পরিত্যাগ করুন।
৮. আপনার ফ্যামিলি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ ব্যাপারে চিকিৎসা গ্রহণের আগে।
৯. নতুন কিছু করুন।
১০. মজা করুন সবসময়।
ভ্রমণকালীন অসুস্থতা
১. মোশন সিকনেস সাধারণত বাস, কার, জাহাজ বা উড়োজাহাজে যাত্রাকালীন অসুস্থতাকে বোঝায়।
২. বমি বমি ভাব, বমি কিংবা মাথাঘোরা ভাব, ঘেমে যাওয়া ইত্যাদি প্রকাশ পেতে পারে।
৩. যাত্রাকালীন খাদ্য ও পানীয়র দিকে লক্ষ্য রাখুন। অতিরিক্ত ফ্যাটি খাদ্য ও মসলাযুক্ত খাদ্য পরিহার করুন। যে খাবার ও পানীয় খেলে আপনার খারাপ লাগে তা পরিহার করুন।
৪. অতি গন্ধযুক্ত খাদ্য পরিহার করুন।
৫. যে আসনে আপনার কম ঝাঁকুনি হয় সেরকম একটি আসন আপনার জন্যে বেছে নিন।
৬. কখনও যাত্রাপথের গতির বিপরীতে তাকাবেন না।
৭. গাড়ির সামনের আসনে বসুন
৮. পড়তে যাবেন না, যদি আপনার যাত্রাকালীন অসুস্থতার ইতিহাস থাকে।
৯. যখন নৌকা বা মোটর গাড়িতে ভ্রমণ করছেন তখন আপনার দৃষ্টি নির্দিষ্ট রাখুন সামনের দিকে।
১০. খোলা বাতাসে বসুন সম্ভব হলে।
১১. যারা ভ্রমণ কালীন অসুস্থতায় ভুগে থাকেন তাদের থেকে একুট দূরে থাকুন। কারণ তাদের অসুস্থতার কথা শুনলেও আপনি অসুস্থ হতে পারেন।
১১. সঙ্গে মেক্লেজিন জাতীয় বমির ওষুধ নিন আগে থেকে।