আজ ৮ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস। বিশ্বের ১২১টি দেশে একযোগে এই দিনে ফিজিওথেরাপি দিবস পালন করা হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস’ পালিত হচ্ছে।
দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা, অসারতাসহ এ ধরনের রোগ নিরাময়ে বিশ্বব্যাপী ফিজিওথেরাপি একটি স্বীকৃত, কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন চিকিৎসা পদ্ধতি। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে—‘লং কোভিড এবং পুনর্বাসন’ বর্তমান প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও সময়োপযোগী। ১৯৯৬ সালে ওয়ার্ল্ড কনফেডারেশন ফর ফিজিক্যাল থেরাপি ৮ সেপ্টেম্বরকে বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) ২০০৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ দিবসটি পালন করে আসছে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বাণী দিয়েছেন। তিনি বাণীতে বলেছেন, বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস পালনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে সক্ষম হবে।
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাণী দিয়েছেন- “বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস-২০২১’ উপলক্ষে ফিজিওথেরাপি বিভাগ, সিআরপি বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে জেনে অত্যন্ত আনন্দিত। সমগ্র বিশ্বের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের ভূমিকাকে স্বীকৃতি প্রদান এবং এই পেশার মান উন্নয়নের লক্ষে বিশ্ব ফিজিওথেরাপি সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড ফিজিওথেরাপি’- এর উদ্যোগে ১৯৯৬ সাল থেকে প্রতিবছর ৮ই সেপ্টেম্বর এ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে। দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘লং কোভিড পুর্নবাসন’ যা যুগোপযোগী হয়েছে এবং করোনা পরবর্তী নিরসনে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।