বৃটিশ স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ পূর্বাভাসে বলেছেন, বৃটেনে দিনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রেকর্ড এক লাখে পৌঁছাতে পারে। এ জন্য জনাকীর্ণ স্থানগুলোতে মুখে মাস্ক পরার মতো কিছু দায়িত্ব রাজনীতিকদের আছে এবং এ বিষয়কে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উদাহরণ সৃষ্টি করতে আহ্বান জানান তিনি। সংক্রমণ বাড়ার কারণে বিভিন্ন মহল থেকে নতুন করে বিধিনিষেধ দেয়ার দাবি বা ‘প্লান বি’ প্রয়োগের দাবি উঠলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন গার্ডিয়ান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বলেছেন, করোনার এই মহামারি শেষ হয়ে যায়নি। তবে স্বাস্থ্যসেবাকে সুরক্ষিত রাখতে যা প্রয়োজন, তিনি তা করার প্রত্যয় ঘোষণা করেন। বলেন, আমরা মনে করি না যে- বর্তমানে যে চাপ রয়েছে, তাতে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা খাত (এনএইচএস) অস্থিতিশীল অবস্থায় আছে। এ সময় মন্ত্রী বৈধ লাখ লাখ মানুষকে করোনার টিকার তৃতীয় ডোজ বা বুস্টার ডোজ নিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বলেছেন, করোনার এই মহামারি শেষ হয়ে যায়নি। তবে স্বাস্থ্যসেবাকে সুরক্ষিত রাখতে যা প্রয়োজন, তিনি তা করার প্রত্যয় ঘোষণা করেন। বলেন, আমরা মনে করি না যে- বর্তমানে যে চাপ রয়েছে, তাতে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা খাত (এনএইচএস) অস্থিতিশীল অবস্থায় আছে। এ সময় মন্ত্রী বৈধ লাখ লাখ মানুষকে করোনার টিকার তৃতীয় ডোজ বা বুস্টার ডোজ নিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বলেন, এর মধ্য দিয়ে মানুষ তার স্বাধীনতাকে খুঁজে নিতে সক্ষম হবে। কি পরিমাণ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হলে বা হাসপাতালে ভর্তি হলে আবার বিধিনিষেধ দেয়া হবে? এ প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে চাননি তিনি।
হাউজ অব কমন্সে অথবা ভরপুর উপস্থিতি এমন মন্ত্রীপরিষদের বৈঠকে ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল বা কনজার্ভেটিভ দলের বেশির ভাগ এমপি মুখে মাস্ক পরতে চান না। অন্যদিকে বাণিজ্য বিষয়ক মন্ত্রী কোসি কারতেং লোকজনকে উৎসাহিত করছেন বড়দিনের পার্টি আয়োজন করতে। এসব নিয়ে এক মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি মেনে নেন এটা একটা ইস্যু। বৃটেনের নতুন স্বাস্থ্য নিরাপত্তা এজেন্সির প্রধান জেনি হ্যারিস, এনএইচএস ইংল্যান্ডের মেডিকেল পরিচালক স্টিফেন পোয়িসকে সঙ্গে নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিটে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাভিদ। তিনি বলেছেন, এসব বিষয়ে আমাদের সবাইকে ভূমিকা নিতে হবে।