একসঙ্গে চার কন্যাসন্তানের জন্ম

0
921
Spread the love

প্রসবব্যথা নিয়ে শারিমন বেগম (২৫) নামের এক গৃহবধূ গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের ভৈরবের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। সন্ধ্যায় সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনি চারটি কন্যাসন্তান জন্ম দেন। তবে আজ শুক্রবার সকালে এক সন্তান মারা গেছে। বর্তমানে মা ও তিন সন্তান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পরিবার ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, গৃহবধূ শারিমন বেগমের স্বামী সাইফুল মিয়া বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। দুজনের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা সদরে। তবে তাঁরা এখন কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামে বাস করছেন। বিয়ে করেছেন পাঁচ বছর আগে। সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকে শারমিন ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনি বিশেষজ্ঞ ইসরাত জাহানের পর্যবেক্ষণে ছিলেন। গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে প্রসবব্যথা নিয়ে শারিমন বেগম ভৈরব পৌর শহরের মেঘনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। সন্ধ্যায় গাইনি সার্জন ইসরাত জাহান তাঁর অস্ত্রোপচার করেন।
আজ দুপুরে ওই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, মা ও সন্তানদের বিশেষ পরিচর্যায় রাখা হয়েছে। সেখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সীমিত করা হয়েছে। সেখানে কথা হয় নবজাতকদের বাবা সাইফুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এক সন্তানের মুখ দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু আল্লাহ একসঙ্গে চারজন দিয়েছেন। একজনকে আবার নিয়েও গেছেন। তিন কন্যাসন্তান যেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকে, এখন আল্লাহর কাছে এই চাওয়া।’

এ বিষয়ে গাইনি বিশেষজ্ঞ ইসরাত জাহান বলেন, নিয়মিত চেকআপে তিন সন্তানের ছবি স্পষ্ট ছিল। ধারণাও ছিল তিন সন্তানের জন্ম হবে। সেভাবেই প্রস্তুতি ছিল। শেষে পর্যন্ত চার সন্তানের জন্ম হলো। তবে জন্মের পর এক সন্তান মারা গেছে। অস্ত্রোপচারে কোনো সমস্যা হয়নি। ৩০ মিনিটের মধ্যে অস্ত্রোপচারের প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
সূত্রঃ প্রথম আলো

নামের এক গৃহবধূ গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের ভৈরবের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। সন্ধ্যায় সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনি চারটি কন্যাসন্তান জন্ম দেন। তবে আজ শুক্রবার সকালে এক সন্তান মারা গেছে। বর্তমানে মা ও তিন সন্তান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পরিবার ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, গৃহবধূ শারিমন বেগমের স্বামী সাইফুল মিয়া বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। দুজনের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা সদরে। তবে তাঁরা এখন কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামে বাস করছেন। বিয়ে করেছেন পাঁচ বছর আগে। সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকে শারমিন ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনি বিশেষজ্ঞ ইসরাত জাহানের পর্যবেক্ষণে ছিলেন। গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে প্রসবব্যথা নিয়ে শারিমন বেগম ভৈরব পৌর শহরের মেঘনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। সন্ধ্যায় গাইনি সার্জন ইসরাত জাহান তাঁর অস্ত্রোপচার করেন।
আজ দুপুরে ওই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, মা ও সন্তানদের বিশেষ পরিচর্যায় রাখা হয়েছে। সেখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সীমিত করা হয়েছে। সেখানে কথা হয় নবজাতকদের বাবা সাইফুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এক সন্তানের মুখ দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু আল্লাহ একসঙ্গে চারজন দিয়েছেন। একজনকে আবার নিয়েও গেছেন। তিন কন্যাসন্তান যেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকে, এখন আল্লাহর কাছে এই চাওয়া।’

এ বিষয়ে গাইনি বিশেষজ্ঞ ইসরাত জাহান বলেন, নিয়মিত চেকআপে তিন সন্তানের ছবি স্পষ্ট ছিল। ধারণাও ছিল তিন সন্তানের জন্ম হবে। সেভাবেই প্রস্তুতি ছিল। শেষে পর্যন্ত চার সন্তানের জন্ম হলো। তবে জন্মের পর এক সন্তান মারা গেছে। অস্ত্রোপচারে কোনো সমস্যা হয়নি। ৩০ মিনিটের মধ্যে অস্ত্রোপচারের প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
সূত্রঃ প্রথম আলো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে