করোনায় ইতিমধ্যেই অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। চীনে আবার বাড়তে শুরু করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চিনকে দেশে করোনার সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করতে বলেছে। করোনার নতুন সাবভেরিয়েন্ট ওমিক্রণ বি এফ-৭।
চীনের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশে ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে।
সাধারণ সর্দি-কাশি:
সাধারণ সর্দি-কাশি শুধু শীতেই এটা ঠিক নয়। তবে এই ঠাণ্ডার লক্ষণ সাধারণত একই থাকে। সংক্রমণের ৫-৭ দিন পর ধীরে ধীরে হ্রাস পায়। গ্রীষ্মের সর্দি-কাশির সাধারণ উপসর্গ হল ঠান্ডা, অ্যালার্জি, হাঁচি, নাক দিয়ে জল পড়া, গলা চুলকানো, কাশি, কখনও কখনও জ্বর।
কোভিডের সাধারণ লক্ষণ:
কোভিডের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে কাশি, প্রচণ্ড জ্বর, গলা ব্যথা, বুকে ব্যথা, শ্বাসের সমস্যা। ভাইরাস সংক্রমণের গোড়া থেকেই এই লক্ষণগুলি ফুটে ওঠে রোগীর শরীরে। জ্বরও কমতে চায় না।
ওমিক্রন বিএফ-৭ লক্ষণ:
>এই ভেরিয়েন্টের উপসর্গ হিসেবে বলা যায়, গলা ব্যথা, জ্বর, সর্দি, কাশি, ক্লান্তি, শরীর ব্যথা, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট। চিকিৎসকরা বলেছেন, যদি ৫ দিন পরও জ্বর-কাশির মতো উপসর্গ থেকে যায়। তাহলে কোভিড টেস্ট করাতে হবে।
> ওমিক্রন বিএফ-৭ এ আক্রান্ত হলে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় শ্বাসযন্ত্র। ফলে কফ জমতে থাকে। কাশির সময় সেই ঘরঘরানি শব্দ হয়। কণ্ঠনালিতে কফ জমায় কথা বলার সময়ও সেটা বোঝা যায়। এই উপসর্গ এড়িয়ে যাবেন না।
>অনেক সময় শুধু বমি, মাথা ঘোরার মতো লক্ষণ দেখা দেয়। ঘন ঘন বমি, মাথা ঘোরা ও দুর্বলতা বোধ করার মতো লক্ষণ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।