ফার্মাসিস্ট কর্তৃক কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক নয়

0
785
Spread the love

:ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক

রংপুর জেলার ফার্মেসী মালিকদের উদ্দেশ্যে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ফার্মাসিস্ট কর্তৃক কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক ঔষধ বিক্রি করবেন না।

২২ নভেম্বর রংপুর আরডিআরএস বেগম রোকেয়া হলে “বাংলাদেশ মডেল ফার্মেসি ও মডেল মেডিসিন শপের প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভাবনা” শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহবান জানান।

ব্রিটিশ সরকারের অর্থায়নে এবং বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সোসাইটি ও ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেল্থ এর সহযোগিতায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিসিডিএস রংপুর শাখা সভাপতি ও কেন্দ্রীয় পরিচালক মো. আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আরাফাত রহমান; ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ সালাউদ্দিন; রংপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) মারুফ আহমেদ; রংপুর জেলার ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলাম; বিসিডিএস রংপুর শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি খোন্দকার মারুফ ইলাহি। স্বাগত বক্তব্য দেন এমএসএইচ’র বিএইচবি প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. মো. ইফতেখার হাসান খান।

প্রধান অতিথি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, লাইসেন্স ও ফার্মাসিস্ট বিহীন কোন ফার্মেসি থাকবে না। ফার্মেসীতে সেবা প্রদানে অবশ্যই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষকর্মী রাখাতে হবে। রংপুর জেলার ফার্মেসী মালিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা ইনভয়েস ছাড়া এবং আন-রেজিস্টার্ড কোম্পানি থেকে কোন ধরনের কেনাকাটা করবেন না।

উল্লেখ্য, মডেল ফার্মেসি হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো মডেল ফার্মেসিতে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট থাকবেন, যার দায়িত্বে থাকবে পুরো ফার্মেসিটি। ফার্মেসির আয়তন হবে ন্যূনতম ৩০০ বর্গফুট এবং থাকবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। ঔষধ বিক্রয়ের সঙ্গে রোগীকে ঔষধ সেবনের পদ্ধতি বলে দেওয়া এবং নিয়মিত সঠিকভাবে ঔষধ গ্রহণ করার জন্য কাউন্সিলিং করা।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে