যেমন :
১। রক্তচাপ মাপা: এই স্ক্রিনিং করতে হবে বার বার যদি থাকে উচ্চ চাপ বা সে সাথে অন্য কোনো ঝুঁকি। রক্তচাপ ১২০/৮০ এর নিচে থাকা স্বাভাবিক।
২। ওজন মেপে দেখা: বয়স আর উচ্চতা অনুযায়ী কত ওজন, বিএমআই ডাক্তার বের করবেন। আমাদের দেশে ২৩ এর নিচে বিএমআই থাকা ভাল। আর কোমরের মাপ পুরুষের কোমরের বেড় ৪০ ইঞ্চির বেশি আর নারীদের ৩৫ ইঞ্চির বেশি হলে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি থাকে।
৩। কোলোরেক্টাল স্ক্রিনিং: বয়স ৫০ এর উপর হলেই কোলোরেক্টাল স্ক্রিনিং করতে হবে। ৭৫ পর্যন্ত এ পরীক্ষা নিয়মিত করতে হবে। এছাড়া মলে সুপ্ত রক্তের উপস্থিতি পরীক্ষার জন্য করতে হবে সিগ্ময়েডস্কপি, কোলনস্কোপি।
৪। প্রোস্টেট ক্যান্সার স্ক্রিনিং: পিএসএ পরীক্ষা ডিআরই। ডিজিটাল রেক্টাল এক্সামিনেশন।
৫ স্তন পরীক্ষা আর মেমোগ্রাম: নারীদের স্তন পরীক্ষা আর মেমোগ্রাম করতে হবে বয়স ৪০ বা ৫০ থেকে।
৬। পেলভিক এক্সাম : প্যাপ্স স্মিয়ার এইচপিভি টেস্ট
৭। চোখ ও শ্রুতি: নারী পুরুষ উভয়কেই চোখ পরীক্ষা করাতে হবে এবং শ্রুতি পরীক্ষাও করাতে হবে।
৮। বোন ডেনসিটি টেস্ট: হাড়ের সুরক্ষার জন্য বোন ডেনসিটি টেস্ট, নারীদের এই পরীক্ষা করা জরুরি। কারণ বিশেষ করে নারীদের হাড় ফাঁপা হওয়ার ঝুকি বেশি।
৯। কোলেস্টেরল স্ক্রিনিং: কোলেস্টেরল দুই ধরনের হয় লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এলডিএল) ও হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল)। লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
১০। কিডনি স্ক্রিনিং: কিডনি ভালো আছে কী না তা জানতে প্রস্রাব পরীক্ষা করতে হবে। এছাড়াও করতে হবে রক্তের ক্রিটেনিন, এসিআর ও এজিএফআর।