ডিহাইড্রেশন এড়াতে সেহরি-ইফতারে যা করবেন

0
94
Spread the love

রমজানে ভোররাত থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাবারের পাশাপাশি পানি পান থেকে বিরত থাকেন মুসলিমরা। রোজা শীতকালে হলে তৃষ্ণার অনুভূতি কম হয়, তবে গ্রীষ্মকালে দেহে পানিশূন্যতার ঝুঁকি তৈরি হয়, যা থেকে হতে পারে অবসাদ ও বমি বমি ভাব। ফলে মাথাব্যথা, পেটেব্যথা, দুর্বলতার মতো নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।

এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তাই সেহরি-ইফতারে এমন কিছু খাবার খেতে হবে, যেগুলো খেলে শরীরে পানির ঘাটতি কিছুটা হলেও পূরণ হবে।

ফল
এমন ফল বেছে নিন যেগুলোতে পানির পরিমাণ অনেক বেশি। তরমুজ, আনারস, শসা, পেয়ারা, জামরুলের পানির পরিমাণ অনেক বেশি। এ ছাড়া সবজি সিদ্ধও খেতে পারেন। কারণ সবজিতেও আছে নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান ও পানি।

স্মুদি
খুব ভালো হয় যদি সকালে খালি পেটে সেহরিতেই এক গ্লাস স্মুদি খেয়ে নেন। সবজি, টকদই, ফল দিয়ে স্মুদি বানিয়ে নিতে পারেন। পেটও ভর্তি থাকবে দীর্ঘক্ষণ।

আবার ঘন ঘন পানির তেষ্টাও পাবে না। ডাবের পানিও কিন্তু পান করতে পারেন। আবার ডাবের পানি, পালং শাক, কাঠবাদাম দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন সুস্বাদু স্মুদি।

পানি
ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত বেশি করে পানি পান করুন। তবে খাওয়ার পরে বেশি পানি না পান করাই ভালো। বরং খেতে বসার আগেই দুই গ্লাস পানি পান করে নিন।

তার পর খানিক বিশ্রাম করে খান। খাওয়ার পর পরই পানি পান করার পরেই খেয়ে নিলে হাঁসফাঁস করতে পারে। সারা দিনে অস্বস্তিও হতে পারে।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে