বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশের গ্লোব বায়োটেক-ই বিশ্বের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যাদের সর্বোচ্চ তিনটি ভ্যাকসিনের নাম বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেটের তালিকাতে রয়েছে।

এর আগে গত ৫ অক্টোবর গ্লোব জানায়, গ্লোব সফলভাবে প্রাণিদেহে তাদের ট্রায়াল সম্পন্ন করেছে, এখন হিউম্যান ট্রায়ালে যওয়ার জন্য প্রস্তুত।
সেদিন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মো. হারুনুর রশিদ জানান, সব ঠিকঠাক থাকলে, সরকারের সার্বিক সহযোগিতা পেলে ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে আসবে। তবে এজন্য তিনি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য আবেদন করেন।
তারও আগে গত ২ জুলাই প্রতিষ্ঠানটি করোনাতে তাদের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের কথা ঘোষণা দিয়ে জানায়, গত ৮ মার্চ থেকে তারা এই টিকা আবিষ্কারের কাজ শুরু করেছে।
গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান ডা. আসিফ মাহমুদ বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাদের তিনটি ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেটকে স্বীকৃতি দিলো। বাংলাদেশই বিশ্বের একমাত্র দেশ যে দেশের একটি কোম্পানির তিনটি ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত হলো। আর এই তিনটি ভ্যাকসিনের কথা আমরা গত দুই জুলাইতে বলেছিলাম।