আমেরিকায় মৃত্যু দুই লাখ ছাড়াল

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ২ লাখ ছাড়িয়েছে। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে। আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় বিশ্বের সব দেশের চেয়ে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য মতে যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬৮ লাখ ছাড়িয়েছে। দেশটিতে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় এ বছরের জানুয়ারিতে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব রাজ্যেই মৃত ও আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। গত মার্চ মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, মৃতের সংখ্যা এক লাখ থেকে দুই লাখের মধ্যে থাকলে বুঝতে হবে আমাদের দেশ ভালো করেছে। গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রে করোনার প্রাদুর্ভাব কমে আসায় ট্রাম্প ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রে এই সংখ্যা শূন্যের কাছাকাছি চলে আসবে। এ দিকে করোনা মহামারির সময়ে মানুষের মৃত্যু নিয়েও আমেরিকায় চলছে রাজনীতি। একে অন্যের ওপর দায় চাপাচ্ছে। ডেমোক্রেটিক দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জো বাইডেন সোমবার বলেন, ‘গত ছয় মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মিথ্যাচার ও অক্ষমতার কারণে ইতিহাসে সবচেয়ে আমেরিকানদের প্রাণহানি ঘটেছে।’ সূত্রঃ প্রথম আলো

করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন কক্সবাজার সিভিল সার্জন ডাঃ মাহবুবুর রহমান

গত ২০ সেপ্টেম্বর রোববার কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের ল্যাব হতে তার নমুনা টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। সিভিল সার্জন ডাঃ মাহবুবুর রহমান গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে জ্বর, কাশি ও সর্দিতে ভুগছিলেন। বর্তমানে তিনি সিভিল সার্জনের সরকারি বাসভবনে আইসোলেশন এ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ কক্সবাজার এর সিভিল সার্জন হিসেবে যোগদান করা ডাঃ মাহবুবুর রহমান জেলায় কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান এই মানুষটি কক্সবাজারের থাকা অবস্থায় চাঁদপুরে বসবাস করা তার মাকে হারিয়েছেন। এদিকে সিভিল সার্জন ডাঃ মাহবুবুর রহমানের সুস্থতার জন্য তার কার্যালয়ের প্রধান সহকারী মোঃ রফিকুল ইসলাম সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন। এছাড়া সোমবার ২১ সেপ্টেম্বর সিভিল সার্জনের কার্যালয় সিভিল সার্জন ডাঃ মাহবুবুর রহমানের সুস্থতা কামনা করে সার্জন অফিসের চিকিৎসক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন, কক্সবাজার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মচারী সমিতির সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম।

দেশে করোনায় মৃত্যু ৫ হাজার ছাড়াল

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একদিনে আরো ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৫ হাজার ৭-এ। এ সময় নতুন করে আরো আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৫৫৭ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৩ লাখ ৫২ হাজার ১৭৮-এ। আজ মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে দেশের ১০২টি পরীক্ষাগারের তথ্য তুলে ধরে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ২৪৪টি নমুনা সংগৃহীত হয়েছে। আগের কিছু নমুনাসহ পরীক্ষা করা হয়েছে ১৪ হাজার ১৬৪টি। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৪৮৭টি। একদিনে আরো ২ হাজার ৭৩ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাতে সুস্থ রোগীর মোট সংখ্যা বেড়ে ২ লাখ ৬০ হাজার ৭৯০ জন হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৯ দশমিক ০৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৭৪ দশমিক ০৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। এ সময়ে মৃত ২৮ জনের মধ্যে পুরুষ ১৭ জন ও নারী ১১ জন। এ পর্যন্ত মৃত ৫ হাজার ৭ জনের মধ্যে পুরুষ ৩ হাজার ৮৯০ জন, যা শতাংশের হিসাবে ৭৭ দশমিক ৬৯ এবং নারী রয়েছেন ১ হাজার ১১৭ জন, যা শতাংশের হিসাবে ২২ দশমিক ৩১। মৃতদের বয়স বিভাজনে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের মধ্যে একজন শিশু রয়েছে, যার বয়স দশের নিচে। এছাড়া ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী মারা গেছেন একজন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৭ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের ৬ জন এবং ষাটোর্ধ্ব বয়সের মারা গেছেন ১৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি মারা গেছেন যথারীতি ঢাকা বিভাগেই, ১৮ জন। এছাড়া চট্টগ্রামে ৪ জন,সিলেট রংপুর ও রাজশাহীতে একজন করে এবং খুলনায় ৩ মারা গেছেন। এদের মধ্যে সবাই হাসপাতালে মারা গেছেন। ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। জনস হপকিনসের হিসাব অনুযায়ী, গতকাল বিকাল পর্যন্ত এ ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ১০ লাখ ৭৯ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বব্যাপী মৃতের সংখ্যাও ছাড়িয়েছে ৯ লাখ ৬০ হাজার। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। প্রথম মৃত্যুর খবর জানানো হয় ১৮ মার্চ। সূত্রঃ বনিকবার্তা

নয়া রোগ ‘টুইনডেমিক’, যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্ক

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শেষ না হতেই এবার যুক্তরাষ্ট্রে আসছে ‘টুইনডেমিক’ নামে একটি নতুন রোগের আতঙ্ক। মার্কিন চিকিৎসকেরা আগাম ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন দেশের জনগণকে। তবে এই ভ্যাকসিন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে কোনো কাজে দেবে না বলেও জানিয়েছেন তারা। মার্কিন গবেষক ও চিকিৎসকরা বলছেন, আমরা ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন নিতে বলছি। কারণে এটি শুধু এ ধরনের রোগ ঠেকাবে। টুইনডেমিক একটি ইনফ্লুয়েঞ্জা ধরনের ফ্লু। তবে আতঙ্কের সবচেয়ে বড় বিষয় হলো টুইনডেমিক ও কোভিড ১৯’র উপসর্গ প্রায় এক রকম। রোগীর শরীরে উপসর্গ দেখে কী হয়েছে তা বলা বেশ কঠিন। তাই আমরা আগাম ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়টিকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফ্ল‌ু সিজন’ বলা হয়। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এ রোগের বিস্তার হয়। দেখা দেয় জ্বর-ঠাণ্ডা-কাশির মতো প্রকোপ। এদিকে এমনিতেই কোভিড-১৯ রোগের কারণে নাজেহাল মার্কিন অবস্থা। এ পর্যন্ত দুই লাখ চার হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে আবার টুইনডেমিক সিচুয়েশন বিপদে ফেলে দিতে পারে দেশকে। কীভাবে টুইনডেমিক প্রকোপ ছড়ায়ঃ সংক্রামকব্যাধি বিশেষজ্ঞেরা বলেছেন, এ রোগ হলেও মানুষ বলতে পারছেন না, তাদের অসুস্থতা কিসের। এর সাধারণ উপসর্গ হল জ্বর, সর্দিকাশি, প্রবল ঠান্ডা লাগা এবং শ্বাস নিতে কষ্ট। কোভিডে আলদা করে গন্ধ, স্বাদের মতো অনুভূতি চলে যায়। কিন্তু করোনা আক্রান্ত সকলেরই যে আবার স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিচ্ছে, তেমনটাও নয়। আবার ফ্লুয়েও অনেক সময় ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ হয়ে যায়, জিভের স্বাদ চলে যায়। অতএব, করোনা-পরীক্ষার রিপোর্ট না-পাওয়া পর্যন্ত রোগ নির্ণয় করা বেশ মুশকিল। জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক ব্যাধি বিভাগের পরিচালক গ্যারি সাইমন বলেন, ‘এ বছরটা ভয়ানক কঠিন হতে চলেছে। হয় ফ্লু, না-হলে করোনা।’ টুইনডেমিক কাটানো যাবে কীভাবে করোনাবাইরাস থেকে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের প্রকোপ সামলানো তুলনামূলক সহজ। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে কোভিডের তুলনায় সংক্রমিত হলে দ্রুত উপসর্গ দেখা দেয় এক থেকে চার দিনের মধ্যেই। রোগ দ্রুত ধরা পড়লে, দ্রুত-চিকিৎসা সম্ভব। তা ছাড়া, উপসর্গ দেখা দেওয়ার আগে পর্যন্ত কোনো ফ্লু-রোগীর থেকে অন্য কেউ আক্রান্ত হতে পারেন। তার পরে আর সংক্রমণ ঘটে না। করোনা হলে দুসপ্তাহ বাদেও উপসর্গ দেখা দিতে পারে। আবার উপসর্গ দেখা দেওয়ার ১০ দিন বাদেও রোগীর থেকে অন্য কেউ সংক্রমিত হতে পারে। অর্থাৎ কোভিড-১৯ আরও বেশি সংক্রামক ব্যাধি। জনস হপকিন্স হাসপাতালের সংক্রামক ব্যাধি বিশেষজ্ঞ অ্যারন মিলস্টোন বলছেন, ‘প্রয়োজনে অতিরিক্ত সাবধানী হোন। মনে হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।’ সূত্রঃ আমাদের সময়

আজ জাতিসংঘের ভার্চুয়াল সভায় বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী

করোনাভাইরাসের কারণে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘের একটি সভায় বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ সময় আজ ভোর ৪টায় প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে ওই অনুষ্ঠানে যুক্ত হবেন। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেসসচিব আশরাফ সিদ্দিকী বিটু যায়যায়দিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এদিকে, সোমবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে মূল বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা বিষয়সহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। বক্তব্যে কোভিড-১৯, রোহিঙ্গা, জলবায়ু পরিবর্তন, লিঙ্গবৈষম্য হ্রাস, অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা গুরুত্ব পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবারের অধিবেশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী একদিকে যেমন কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত নানাবিধ পদক্ষেপের বিষয়ে আলোকপাত করতে পারবেন, তেমনি এসডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সাফল্য ও অগ্রগতি, নারী উন্নয়ন ও নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অনুসরণীয় কার্যক্রম, দারিদ্র্য বিমোচনে গৃহীত নানাবিধ পদক্ষেপ, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ দমন ও মাদকের বিস্তার রোধ, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, গণতন্ত্র ও সুশাসনের ধারা অব্যাহত রাখা- সর্বোপরি বিশ্ব শান্তি রক্ষায় বাংলাদেশের অবদানের বিষয়ে বিশ্ববাসীকে অবহিত করতে পারবেন। আগামী ১ অক্টোবর পর্যন্ত মোট সাতটি অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রঃ যায়যায়দিন

রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে করল্লা

করলা (করল্লা, উচ্ছা, উচ্ছে) এক প্রকার ফল জাতীয় সবজি। এলার্জি প্রতিরোধে এর রস দারুণ উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও এটি উত্তম। প্রতিদিন নিয়মিতভাবে করলার রস খেলে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। করলায় যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন ছাড়াও এতে রয়েছে বহুগুণ। ব্রকলি থেকেও দ্বিগুণ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে এতে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ও চোখের সমস্যা সমাধানে বিটা ক্যারোটিন উপকারী। করলায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে। পালং শাকের দ্বিগুণ ক্যালসিয়াম ও কলার দ্বিগুণ পরিমাণ পটাশিয়াম করলায় রয়েছে। দাঁত ও হাড় ভালো রাখার জন্য ক্যালসিয়াম জরুরি। ব্লাড প্রেসার মেইনটেইন করার জন্য ও হার্ট ভালো রাখার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন। করলায় যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন সি ত্বক ও চুলের জন্য একান্ত জরুরি। ভিটামিন সি আমাদের দেহে প্রোটিন ও আয়রন জোগায় এবং ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তোলে। ফাইবার সমৃদ্ধ করলা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমায়। করলায় রয়েছে ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক এসিড, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম। অসুখ নিরাময়ে সাহায্য করে। ডায়বেটিসের পেসেন্টের ডায়েটে করলা রাখুন। করলায় রয়েছে পলিপেপটাইড পি, যা ব্লাড ও ইউরিন সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে করলার রস ও করলা সিদ্ধ খেতে পারেন। নানারকমের ব্লাড ডিজঅর্ডার যেমন স্ক্যাবিজ, রিং ওয়র্মের সমস্যায় করলা উপকারী। ব্লাড পিউরিফিকেশনে সাহায্য করে। স্কিন ডিজিজ ও ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে। করলা পাতার রস খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে, নানা ধরনের ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এনার্জি ও স্টেমিনা বাড়িয়ে তুলতেও করলা পাতার রস সাহায্য করে। অতিরিক্ত এলকোহল খাওয়ার অভ্যাস থেকে লিভার ড্যামেজড হলে, সে সমস্যায় করলা পাতার রস দারুণ কাজে দেয়। ব্লাড ডিজঅর্ডার সমস্যায় লেবুর রস ও করলা পাতার রস মিশিয়ে খেতে পারেন। করলা পাতার রসে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, ফেরেনজাইটিসের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে সোরিয়াসিসের সমস্যা, ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। সূত্রঃ মানবকন্ঠ

থার্মাল স্ক্যানারে জ্বর মাপা কি ক্ষতিকর?

বর্তমানে করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে সবার দুঃশ্চিন্তা জ্বর নিয়ে। জ্বর নিয়ে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী কিংবা সাধারণ মানুষ ভেতরে যাচ্ছেন কি না সেটা তদারকি করতে এখন বহু প্রতিষ্ঠানের প্রবেশপথে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে। পিস্তলের মতো এই ছোট যন্ত্রটা কপালের দিকে তাক করলেই শরীরের তাৎক্ষণিক তাপমাত্রা তাতে ধরা পড়ছে। কিন্তু তাপমাত্রা মাপার এই স্ক্যানারটি নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে তুমুল বিতর্ক চলছে বিশ্বজুড়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে সমান আলোড়ন। অনেকের দাবি, এটি মস্তিষ্কের এবং চোখের চরম ক্ষতি করে। তাই এটি দিয়ে শিশুদের তাপমাত্রা মাপলে তাদের ভবিষ্যত্ স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়বে। আরেকটি পক্ষের অভিমত, এই যন্ত্রটি একদম ‘নির্দোষ’। সাধারণ মানুষ যতই বিতর্ক করুক না কেন, গবেষকরা বলছেন, এই তাপমাত্রা যন্ত্র নিয়ে মানুষের উদ্বেগের কিছু নেই। এটি কোনো ক্ষতি করে না। শরীরের উপরিভাগ থেকে ইনফ্রারেড রেডিয়েশন পরিমাপ করে এই যন্ত্রটি তাপমাত্রা রেকর্ড করে। অথচ ইউটিউব, ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে যেগুলোতে এই যন্ত্রগুলো মানুষের মস্তিষ্কে ক্ষতিকর রশ্মি প্রবেশ করিয়ে ক্যান্সারের ঝুঁকি সৃষ্টি করে এমন দাবি করা হয়েছে। তাদের মতে, পুরো প্রক্রিয়াটি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। কিন্তু গবেষকরা বলছেন, মানুষের শরীর থেকে বের হওয়া ইনফ্রারেড রশ্মি রেকর্ড করে এই যন্ত্র, শরীরের ভেতরে ক্ষতিকর কিছুই প্রবেশ করায় না। তাই ইউটিউবে যেসব তথাকথিত ‘বিশেষজ্ঞ’ অবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়ে মানুষের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিচ্ছেন তাদের এসব অপপ্রচার বন্ধ করা উচিত। এই যন্ত্রের মাধ্যমে মস্তিষ্কের কোনো গ্ল্যান্ডই ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। তাই ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। যে কর্মীরা তাপমাত্রা মাপার কাজ করেন তাদের সবার সহযোগিতা করাই উচিত। —বিবিসি

৬ ফার্মেসিতে অভিযান ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা

৬ ফার্মেসিতে অভিযান ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা রাজধানীর কাজীপাড়ায় অভিযান চালিয়ে নকল ও নিম্নমানের পালস অক্সিমিটার এবং রেজিস্ট্রারবিহীন ওষুধ রাখার অভিযোগে ৬ ফার্মেসিকে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল দুপুর ১২টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমান। এ সময় ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন পরিদর্শক নাহিন আল আলম ও মওদুদ আহমেদ। নাহিন আল আলম জানান, পালস অক্সিমিটার দিয়ে করোনা রোগীদের অক্সিজেন মাপা হয়। রেজিস্ট্রেশনবিহীন পালস অক্সিমিটার পাওয়া গেছে, যেটা নকল ও নিম্নমানের। এর কারণে ভুল ফল আসে। সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন

শীতে সংক্রমণ ঠেকাতে চাই জোরালো প্রস্তুতি

দেখা যায়, ৮ মার্চ প্রথম সংক্রমণের পরবর্তী ৮৭ দিনে মাথায় আক্রান্ত ৫০ হাজার ছাড়ায় এবং পরবর্তী ১১৩ দিনে আক্রান্ত তিন লাখ ছাড়িয়ে যায়। সর্বশেষ আক্রান্ত ৫০ হাজারে ছাড়াতে সময় লাগে ২৬ দিন। প্রথম ৮৭ দিনে মারা যান ৭০৯ জন এবং পরবর্তী ১১৩ দিনে মৃত্যুবরণ করেন দুই হাজার ৬২৪ জন। জোরালো প্রস্তুতির প্রয়োজন, মত বিশেষজ্ঞদের: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম সমকালকে বলেন, পরপর তিন দিন সংক্রমণের হার আগের তুলনায় কমেছে বলে আত্মতুষ্টিতে ভুগে লাভ নেই। সংক্রমণের হার কমছে, জানার পর অনেকে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা শুরু করতে পারে। এটি হলে বিপদ আরও বাড়বে। বিশ্বের অনেক দেশে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ ঘটেছে এবং তা প্রথম দফার চেয়ে ভয়াবহ। সুতরাং সেই শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। এজন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। শীত মৌসুমে সাধারণত রেসপাইরেটরির রোগ বেশি লক্ষ্য করা যায়। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির রেসপাইরেটরির রোগ থাকলে তা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সুতরাং পদক্ষেপ নিতে হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ সমকালকে বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে করোনা সংক্রমণের হার নিম্নমুখী। তবে এই হার এখনও স্বস্তিকর অবস্থায় পৌঁছায়নি। সম্প্রতি কিছু হাসপাতালের শয্যা খালি থাকছে। অন্যদিকে অন্যান্য রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যান্য রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে কভিড-১৯ হাসপাতালের অব্যবহূত শয্যা সংখ্যা সংকোচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের আরও চিন্তাভাবনা করা প্রয়োজন। কারণ করোনার সংক্রমণ এখনও শেষ হয়নি। দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণের শঙ্কা রয়েছে। সুতরাং কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলো পুরোপুরি বন্ধ না করে ভবিষ্যতে প্রয়োজনে যেন দ্রুততার সঙ্গে চালু করা যায় সেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। ডা. আব্দুল্লাহ আরও বলেন, টিকা উৎপাদনে বিশ্বব্যাপী চেষ্টা চলছে। কবে নাগাদ ওই টিকা পাওয়া যাবে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। লকডাউন জীবিকার স্বার্থে সম্ভব নয়। সুতরাং সঠিকভাবে মাস্ক পরা, সাবান দিয়ে বারবার হাত ধোয়া এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। এ বিষয়ে জনসাধারণকে আরও সচেতন ও সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিতের জন্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ প্রতিরোধে আগাম প্রস্তুতির পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্যরাও। কমিটির চেয়ারপারসন অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লা সমকালকে বলেন, কভিড-১৯ সংক্রমণের প্রাথমিক পর্যায়ে চ্যালেঞ্জ থাকলেও বর্তমানে পরীক্ষার সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি হাসপাতালের সেবার পরিধি ও মান উন্নয়ন করা হয়েছে। এর পরও যেসব বিষয়ে ঘাটতি রয়েছে, তা পূরণের উদ্যোগ নিতে হবে। অনেক দেশে দ্বিতীয় দফায় মারাত্মক সংক্রমণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগযোগের পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরেও সবকিছু পুরোপুরি চালু হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়েও জনসাধারণের মধ্যে এক ধরনের শৈথিল্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই সব ক’টি কারণে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। সেই সংক্রমণ প্রতিরোধের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এখনই করণীয় বিষয়ে রোডম্যাপ প্রস্তুত করে সে অনুযায়ী পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে বলে মনে করেন তিনি। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বক্তব্য :সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সমকালকে বলেন, করোনা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সরকার প্রতিদিনই নতুন নতুন পরিকল্পনা করে যাচ্ছে এবং তা কার্যকর করছে। এ কারণেই অন্যান্য দেশের তুলনায় সংক্রমণের গতি ঊর্ধ্বমুখী নয়। অন্যান্য অনেক দেশে আক্রান্ত হু হু করে বাড়লেও বাংলাদেশে তা হয়নি। এর মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়, করোনার দ্রুত বিস্তার রোধে অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সফল। এ ছাড়া মৃত্যুহারও অনেক কম। পাশাপাশি সুস্থতার হারও বেশি। এগুলো ইতিবাচক। বিশ্বের অনেক দেশে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ চলছে এবং সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। আমরাও দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ প্রতিরোধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এর বাইরে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা করছি। তবে সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য মাস্ক বাধ্যতামূলক করতে হবে। একই সঙ্গে সবাইকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে। তাহলেই সংক্রমণ কমিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে আমরা সক্ষম হবো। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি: গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, গত চব্বিশ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৯ দশমিক ১১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৭৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। মৃত ৪০ জনের বিষয়ে তথ্য তুলে ধরে বলা হয়, গত চব্বিশ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৪০ জনের মধ্যে পুরুষ ২৭ জন আর নারী ১৩ জন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ৩৭ জন, বাড়িতে মারা গেছেন ২ জন এবং একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। সূত্রঃ সমকাল

আক্রান্ত ৩ কোটি ১২ লাখ, মৃত্যু ৯ লাখ ৬৩ হাজার

প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) সারাবিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা তিন কোটি ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। করোনার সার্বক্ষণিক তথ্য রাখা, জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুসারে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ভাইরাসটিতে আক্রান্তের সংখ্যা তিন কোটি ১২ লাখ ১ হাজার ৯৭৫ জন। এছাড়া মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটিতে মারা গেছে ৯ লাখ ৬৩ হাজার ৬৮ জন। ইতোমধ্যে বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে এ প্রাণঘাতী ভাইরাস। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৩৩ হাজার ৯৩১ জন আর মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৮১৫ জনের। করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আক্রান্ত ভারতে। সেখানে ৫৪ লাখ ৮৭ হাজার ৫৮০ জন করোনায় আক্রান্ত এবং মারা গেছে ৮৭ হাজার ৮৮২ জন। মৃত্যু বিবেচনায় দেশটি তৃতীয়। তৃতীয় সর্বোচ্চ আক্রান্ত ব্রাজিলে। দেশটিতে ৪৫ লাখ ৪৪ হাজার ৬২৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৮৯৫ জনের। মৃত্যু বিবেচনায় দেশটি দ্বিতীয়। করোনায় চতুর্থ সর্বোচ্চ আক্রান্ত হয়েছে রাশিয়ায়। দেশটিতে ১১ লাখ ৫ হাজার ৪৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনায় মৃত্যু বিবেচনায় রাশিয়া ১২তম। এখন পর্যন্ত সেখানে মারা গেছে ১৯ হাজার ৪২০ জন। সূত্রঃ সমকাল