রসুনের উপকারিতা

রসুন শরীরের জন্য কতটুকু উপকারি, তা আমরা কম বেশ সবাই জানি। তবে রসুন যদি সময়মত নিয়ম করে খাওয়া যায় তাহলে উপকারের মাত্রাটাও আরো বেশি বৃদ্ধি পায়। খালি পেটে সকালেই যদি এক কোয়া রসুন খেতে পারেন, সেটা বলতে গেলে এক কথায় ওষুধের মতই ব্যবহার হয়। বিভিন্ন ধরণের রোগ দূর করে পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। জেনে নেই খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: অসংখ্য মানুষ যারা উচ্চ রক্তচাপের শিকার তারা দেখেছেন, রসুন খাওয়ার ফলে তাদের উচ্চ রক্তচাপের কিছু উপসর্গ উপশম হয়। রসুন খাওয়ার ফলে তারা শরীরে ভাল পরিবর্তন দেখতে পায়। শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে : অন্যান্য ঔষধের তুলনায় শরীরকে ডি-টক্সিফাই করতে রসুন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুন প্যারাসাইট, কৃমি পরিত্রাণ, জিদ, সাঙ্ঘাতিক জ্বর, ডায়াবেটিস, বিষণ্ণতা এবং ক্যান্সার এর মত বড় বড় রোগ প্রতিরোধ করে। প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক : গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পেটে রসুন খাওয়া হলে এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক এর মতো কাজ করে। সকালে নাস্তার পূর্বে রসুন খেলে এটি আরও কার্যকরীভাবে কাজ করে। তখন রসুন খাওয়ার ফলে ব্যাকটেরিয়াগুলো উন্মুক্ত হয় এবং রসুনের ক্ষমতার কাছে তারা নতিস্বীকার করে। তখন শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াসমূহ আর রক্ষা পায় না। যক্ষ্মা প্রতিরোধক: আপনার যদি যক্ষ্মা বা টিবি জাতীয় কোন সমস্যা ধরা পড়ে, তাহলে সারাদিনে একটি সম্পূর্ণ রসুন কয়েক অংশে বিভক্ত করে বার বার খেতে পারেন। এতে আপনার যক্ষ্মা রোগ নির্মূলে সহায়তা পাবেন। অন্ত্রের জন্য ভাল : খালি পেটে রসুন খাওয়ার ফলে যকৃত এবং মূত্রাশয় সঠিকভাবে নিজ নিজ কার্য সম্পাদন করে। এছাড়াও, এর ফলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় যেমন- ডায়রিয়া। এটা হজম ও ক্ষুধার উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এটি স্ট্রেস দূর করতেও সক্ষম। স্ট্রেস বা চাপের কারনে আমাদের গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যায় পরতে হয়। তাই, খালি পেটে রসুন খেলে এটি আমাদের স্নায়বিক চাপ কমিয়ে এ সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ: রসুন যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের কনজেশন, হাপানি, হুপিং কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। রসুন এ সকল রোগ আরোগ্যের মাধ্যমে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। সতর্কবার্তা: যাদের রসুন খাওয়ার ফলে এলার্জি হবার আশঙ্কা রয়েছে বা হয় তারা অবশ্যই কাঁচা রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এছাড়া যাদের রসুন খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথার সমস্যা হয়, বমির প্রাদুর্ভাব হয় বা অন্য কোন সমস্যা দেখা যায় তাদের জন্য কাঁচা রসুন না খাওয়াই ভাল।

করোনা যুদ্ধে কোথায় যাচ্ছে বাংলাদেশ!

0
“চীনকে টপকিয়ে মৃত্যুতে ২৮ তম স্থানে যাচ্ছে বাংলাদেশ” করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যায় চীকে ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ। গতকাল সোমবার সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় মারা যাওয়া ২৬ জনকে নিয়ে দেশে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭৫৯ জনে দাঁড়িয়েছে। গত বছর ডিসেম্বরে যেখান থেকে এ ভাইরাস পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে, সেই চীনে এ পর্যন্ত ৪ হাজার ৭৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা ভাইরাস এর মৃত্যুর সর্বশেষ এ তথ্য হালনাগাদ করলে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের টালিতে বিশ্বে বাংলাদেশ উঠে আসবে ২৮ তম স্থানে। গতকাল সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১ হাজার ৮১২ জন এর মধ্যে কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩২ জন এবং সুস্থ হয়েছে ২ লক্ষ ৪২ হাজার ১৫৫ জন।

আবার ঘরে ঘরে সর্দি-জ্বর, স্বাস্থ্যবিধি মানা ও চিকিৎসা নিশ্চয়তা দিতে হবে।

0
করোনা সংক্রমণ এখনো কমেনি। এ ভাইরাসের কারণে গোটা বিশ্বই স্তম্ভিত হয়ে পড়েছিল। এখন ধীরে ধীরে সব দেশেই লকডাউন তুলে নেওয়া হচ্ছে। এত কিছুর পরও দেশের জনগণের মধ্যে সচেতনতা কমই দেখা যাচ্ছে বলে তথ্য উঠে আসছে। আমাদের দেশে গত কাল করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের, শনাক্ত ১২৮২ জনের। করোনা মহামারীর শুরুর দিকে সামান্য জ্বর সর্দি-কাশি হলেই উৎকন্ঠিত মানুষ ছুটছিলেন চিকিৎসার জন্য। তখন পরীক্ষা করে অনেকের শরীরে করোনাভাইরাস এর অস্তিত্ব না মেলায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক একটু কমেছিল। যদিও তখনও ব্যাপকহারে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটার ফলে সাবধনতা ছিল সবার মধ্যে। ফলে মাঝের সময়টাতে সাধারণ ফ্লু বা জ্বর সর্দি কাশির প্রকোপ একটু কমে আসে। এতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে মানুষের মধ্যেও তৈরি হয়েছে গা-ছাড়া মনোভাব। কিন্তু এখন ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আবারও ঘরে ঘরে বেড়েছে সর্দি-জ্বর শ্বাসতন্ত্রের রোগী। শিশু, নারী থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষ এখন সর্দি জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে এ নিয়ে আবারও মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বেড়েছে সঙ্গে বেড়েছে করোনার সংক্রমণও। আবার ঘরে ঘরে সর্দি-জ্বর, স্বাস্থ্যবিধি মানা ও চিকিৎসা নিশ্চয়তা দিতে হবে সাধারণভাবেই শীতের সময় মানুষ সর্দি -জ্বর, কাশি, গলাব্যথা, ‌টনসিল, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা,শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। আবার ঋতু পরিবর্তনের সময় এ ধরনের রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তবে গ্রীষ্মকালে এ ধরনের রোগী বেশি হয় না। কিন্তু এখন অনেক মানুষ সর্দি-জ্বর শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বিগত বছরগুলোতে এ সময় ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষ এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিলেও এখন লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। গত ২৪ ঘন্টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইনে ফোন করে চিকিৎসা নিয়েছেন ৫৩ হাজার ৫৪ জন। একই সময়ে দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, প্রাইভেট চেম্বার সহ গ্রামীণ পর্যায়ে থাকা ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে হাজার হাজার মানুষ চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। এ সময় জানা জরুরী, করোনার লক্ষণ আসলে কেমন হতে পারে। সাধারণ সর্দি-জ্বর, ফ্লু আর করোনার লক্ষণ গুলো কিন্তু প্রায় একই ধরনের। তাই সাধারণ সর্দি জ্বর বা ফ্লুর উপসর্গের ভয়ে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। “মনে রাখতে হবে, এখনই যদি সচেতনতার লাগাম টেনে না ধরা হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতে পারে। কারণ শীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা সাবধান করে আসছেন।” তাই সচেতনতার অংশ হিসেবে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য প্রচার বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে চিকিৎসার নিশ্চয়তা দিতে হবে।

ভ্যাকসিন যে দেশ থেকে আসুক সবাই পাবেন- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) -এর ভ্যাকসিন যে দেশ থেকে আসবে সঙ্গে সঙ্গেই সংগ্রহ করা হবে। ভ্যাকসিন এলে কেউ যেন বাদ না যায় সেই চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। সবাই ভ্যাকসিন পাবেন। গতকাল শনিবার দুপুরে সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত সিলেটের খেলোয়ার , প্রশিক্ষক ও ক্রীড়া সংগঠকদের প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের দেশে প্রভাব অনেক কম হয়েছে সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস এর সঙ্কট মোকাবেলায় অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে কাজ করছেন। তিনি ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, চাকরিজীবী ও ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি খেলোয়াড় , সংস্কৃতিকর্মী , সমাজকর্মীসহ বিপদ গ্রস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন দেশের পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৬৮ হাজার জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে মাত্র ৫৩ জনপ্রতিনিধি কার্চুপির সঙ্গে জড়িত। তাদের প্রত্যেকেরই শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছে, এটা সুশাসনের অনন্য নজির। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখে রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে সরকার।

সিলেটের জেলা প্রশাসক কাজী এমদাদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহি উদ্দিন আহমেদ সেলিম, আওয়ামী লীগ নেতা বিজিৎ চৌধুরী সহ আরও অনেকে। পরে জেলা প্রশাসক এমদাদুল ইসলাম ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহি উদ্দিন আহমেদ সেলিমের কাছ থেকে জেলার ফুটবল,ক্রিকেট, ‌অ্যাথলেটস, ব্যাডমিন্টন সহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৪৫ জন খেলোয়াড় অনুদানের চেক সংগ্রহ করেন।

থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসা

0
ডাক্তার মোঃ মাহতাব হোসেন মাজেদঃ থ্যালাসেমিয়া মারাত্মক রোগ হলেও সহজেই তা প্রতিরোধ করা যায়। এটি বংশগত রোগ। বাবা-মা এ রোগের বাহক হলে সন্তানও আক্রান্ত হতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে, সাধারণত চাচাতো ভাই বোনের মধ্যে বিয়ে হলে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আক্রান্তদের রক্তের লাল কণিকা(RBC) তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। বাড়ে আয়রনের পরিমাণ। এ কারণে আক্রান্ত কে ২০-৩০ দিন পর পর রক্ত দিতে হয় এবং শরীর থেকে অতিরিক্ত আয়রন বের করতে ওষুধ সেবন করতে হয়। খুব ছোট শিশুদের মধ্যে রক্তশূন্যতা, শারীরিক বৃদ্ধি না হওয়া, প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখে চিকিৎসক সন্দেহ করে থাকেন এবং রক্তের বিশেষ মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষার মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে নিশ্চিত হন। থ্যালাসেমিয়া দু’ধরনের হতে পারে- ১. আলফা থালাসেমিয়া ও ২. বেটা থালাসেমিয়া। আলফা থ্যালাসেমিয়া, বেটা থ্যালাসেমিয়া থেকে কম তীব্র হয়। আলফা থ্যালাসেমিয়ায় সাধারণত উপসর্গগুলো থাকে মৃদু বা মাঝারি প্রকৃতির। তবে বেটা থ্যালাসেমিয়ার থ্যালাসেমিয়ার ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা অনেক বেশি থাকে। ১-২ বছরের শিশুর ক্ষেত্রে সময়মতো যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ না করলে শিশুর মৃত্যুর কারণ হতে পারে। এ রোগ নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক খুবই কার্যকর পদ্ধতি। এ জন্য অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। তিনি যথাযথ চিকিৎসা করবেন। রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে সিয়ানোথাস, এসিড সালফ, ফেরাম মেট, আর্সেনিক এল, এন্ড্রাগ্রাফিস, চায়না, কার্ডুয়াস মেরি, ক্যালকেরিয়া ফ্লোর, ইউক্যালিপটাস, মেডোরিনামসহ আরো অনেক ওষুধ লক্ষণ এর উপর আসতে পারে।

বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস এবং সাফল্যের ১২ বছর পুর্তি উপলক্ষে ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল কর্তৃক আয়োজিত ফ্রী হেলথ ক্যাম্প

0
৮ ই সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস ও ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতালের ১২ বছর পূর্তি উপলক্ষে ফ্রী হেলথ ক্যাম্প এর আয়োজন করা হয়েছিলো। উক্ত হাসপাতালের চেয়ারম্যান, ডা. এম ইয়াসিন আলী গত ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত বিনামূল্যে ব্যবস্থাপত্র ও পরামর্শসেবা প্রদান করেন। উক্ত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন জনাব র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন রিয়ার এডমিরাল আশরাফুল হক এবং ড. আব্দুল মান্নান, প্রজেক্ট ডিরেক্টর- এটুআই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়; গেস্ট অব অনার হিসেবে ছিলেন জনাব তাসভিরুল হক অনু, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, ঢাকা মহানগর উত্তর। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরেন দূরদানা ইপা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১৫ নাম্বার ওয়ার্ডের মাননীয় কাউন্সিলর জনাব ইলিয়াছুর রহমান বাবুল এবং হাজারীবাগ থানা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা হেদায়েতুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডা. এম ইয়াছিন আলী, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল। উক্ত অনুষ্ঠানে কয়েকশত রোগীকে ফ্রী ফিজিওথেরাপি পরামর্শ ও চিকিৎসাসেবা, ফ্রী BMD টেস্ট এবং উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

মুজিব শতবর্ষে স্বাধীনতা ফিজিওথেরাপিস্ট পরিষদ কতৃক বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস-২০২০ পালন

৮ই সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফিজিওথেরাপিস্ট দিবস-২০২০ ও মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে রাজধানীতে কোভিড-১৯ পরবর্তী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ও পরামর্শ বিষয়ক এক আলোচনা সভা ও মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন করা হয়। আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগদান করেন প্রধান অতিথি সমাজকল্যান মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্হায়ী কমিটির সভাপতি ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন। আয়োজিত ফিজিওথেরাপি হেলথ ক্যাম্প উদ্বোধন করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। উক্ত আলোচনা সভার উদ্বোধন করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মান্নাফি। এছাড়া অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির এবং বিশেষ বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ডা. দিলীপ কুমার রায়। বক্তাগণ কোভিড-১৯ পরবর্তী চিকিৎসায় ফিজিওথেরাপির ভূমিকা তুলে ধরেন। এসময় উপস্থিত সকল অতিথি ও বক্তাগন সমাজকল্যান মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেননকে বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিলে স্বাধীনতা ফিজিওথেরাপিষ্ট পরিষদের যথোপযুক্ত স্থান নিশ্চিতকরনে জোরালো পদক্ষেপ নেয়ার বিশেষ দাবি জানান। ডা. আলী ইমাম কাউছার রুবেলের সভাপতিত্বে এবং স্বাধীনতা ফিজিওথেরাপিস্ট পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব ডা. মো. খায়রুল ইসলামে সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজের ডেপুটি রেজিস্ট্রার ডা. মির্জা নাহিদা হোসেন (বন্যা), বাংলাদেশ ফিজিক্যাল থেরাপি এসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মো. দলিলুর রহমান,যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে র ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ডা.ফিরোজ কবির ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শাহবাগ থানার সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোঃ মোসারফ হোসেন। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন ফেডারেল হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের উপধ্যাক্ষ ডা. সামিনা আরিফ,20 নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন রতন,21 নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমুখ। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ও বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস-২০২০ উপলক্ষ্যে করোনা পরবর্তী ফিজিওথেরাপি মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালিত হয়। ধানমন্ডি ৩২ এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেয়ার মাধ্যমে স্বাধীনতা ফিজিওথেরাপিষ্ট পরিষদ নেতৃবৃন্দ কর্মসূচীর সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

মেরুদণ্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের চিকিৎসায় স্টেমসেল থেরাপি

কমপ্লিট স্পাইনাল কর্ড (মেরুদণ্ডজনিত) সংক্রান্ত সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবায় আশার আলো দেখাচ্ছে স্টেমসেল থেরাপি। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্টেমসেল থেরাপি প্রয়োগ করে ৩২ জন রোগীর মধ্যে ৩১ জনেরই কমবেশি উন্নতি হয়েছে। সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোসার্জারি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা বলা হয়। ইন্টারন্যাশনাল স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি দিবস (আন্তর্জাতিক মেরুদণ্ডে সমস্যাজনিত দিবস) উপলক্ষে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। নিউরোসার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ টি এম মোশারেফ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- নিউরোসার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুকৃতি দাস। সেমিনারে অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক, মেডিকেল অফিসার, রেসিডেন্ট চিকিৎসকবৃন্দ অংশ নিয়ে তাদের মতামত দেন ও এ সংক্রান্ত জ্ঞানের আদান-প্রদান করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন চিকিৎসাসেবা, চিকিৎসাশিক্ষা ও গবেষণাকে এগিয়ে নিতে সব ধরনের সহায়তা করে যাচ্ছে। কোনো কোনো সময় মেরুরজ্জুর সামান্য আঘাতও বড় বিপর্যয় ডেকে আনে। একজন মানুষ অচল হয়ে যায়, প্রতিবন্ধী হয়ে যায়, কর্মক্ষমতা হারিয়ে সমাজ ও পরিবারের বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা, অল্পপানিতে ঝাঁপ দেয়াসহ যে সকল কারণে মানুষ স্পাইনাল কর্ড ইনজুরির শিকার হয়ে থাকে সে বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। কারণ স্পাইনাল কর্ড ইনজুরির ক্ষেত্রে প্রতিরোধই প্রতিকার ও মুক্তির সর্বোত্তম পদ্ধতি। স্পাইনাল কর্ড ইনজুরির চিকিৎসায় স্টেমসেল থেরাপিসহ আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত সকল ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি ও গবেষণায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

টাইফয়েড জ্বরের কারণ, উপসর্গ প্রতিকার

টাইফয়েড জ্বর হচ্ছে এক প্রকার পানি বাহিত বা দূষিত খাবার অথবা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে ছড়ানো একটি রোগ, সালমোনেলা টাইফি নামক এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া যা একজন টাইফয়েড আক্রান্ত রোগীর মল/ পায়খানা থেকে পানিতে মিশে পানিকে দুষিত করে, এই দুষিত পানি যদি কারো খাবারে মিশে পেটে যায়, তাহলে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া দিয়ে তার টাইফয়েড হবে, এমনকি যদি কোনো টাইফয়েড আক্রান্ত রোগী পায়খানার পর ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধৌত না করে, এবং সে নিজ হাতে কারো জন্য খাবার তৈরি করে, তাহলে তার ও টাইফয়েড হতে পারে এই প্রক্রিয়ায় ট্রান্সমিশন কে কে faeco oral rout transmissions বলে । #উপসর্গঃ টাইফয়েড জ্বর হলে এই জ্বর সারাক্ষণ থাকে, এইটা এমন নয় যে, সকালে আসবে বিকালে চলে যাবে, বরং এইটা একটা ধারাবাহিক সময় ব্যাপি থাকে। #জ্বর সাধারণত ১০৩-১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হয় #খাবার রুচি থাকেনা #মাইল্ড তথা সামান্য পরিমান মাথা ব্যাথা থাকে #জ্বরের আগে পরে ডায়েরিয়া হতে পারে। #জ্বরের ৫-৬ দিন পরে শরীরে গোলাপী বর্ণের দাগ দেখা দিতে পারে। #অত্যাধিক পরিমান দূর্বলতা অনুভব হয়। #জ্বরের সাথে সাধারণত সর্দি কাশি থাকেনা। #প্যারাসিটামল খেলে চলে যায়, তবে ঘন্টা দুয়েক পর আবার আসে। #টাইফয়েড জ্বরে সাধারণত কাপুনি থাকেনা #প্রতিরোধঃ #খোলা_পরিবেশের খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকা। #খাবার আগে ভালোভাবে হাত ধৌত করা। #রাস্তার আশেপাশের খাবার গ্রহণ না করা , কারণ এইসব খাবারে বেশিরভাগ দূষিত পানি ব্যবহার হয়, যাতে অনেক মলমূত্র মিশ্রিত থাকে এবং যা সালমোনেলার প্রজনণ কেন্দ্র। #স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করা। #টাইফয়েড আক্রান্ত রোগীকে টয়লেট টিস্যু + পানি + সাবান ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া । #টাইফয়েড আক্রান্ত রোগী দিয়ে কোনো খাবার পরিবেশন করা থেকে বিরত থাকবে। #প্রয়োজনে ভেক্সিন নেওয়া । #চিকিৎসাঃঃ জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ খাওয়া, জ্বর বেশি হলে প্যারাসিটামল জাতীয় সাপজিটরি নেওয়া , রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মত এন্টিবায়োটিক #সেফিক্সিম #এজিথ্রোমাইসিন #সেফট্রিয়াক্সন ইত্যাদি জাতীয় ওষুধ মুখে অথবা শিরা পথে ব্যবহার করা। পানি ও তরল খাবার বেশি গ্রহন করা ।

চুলকানি রোগ দাদ এর কারণ ও চিকিৎসা

মানুষের শরীরের কিছু অংশ আছে, যে গুলি মূলত সর্বদায় আবৃত থাকে, এবং সংকুচিত অবস্থায় থাকে, যথা বগল, রানের চিপা, নিতম্ব ইত্যাদি,,, এইসব জায়গা গুলি যদি ফাংগাই জাতীয় ক্ষুদ্র অনুজীব দ্বারা ইনফেকশন হয়, তবে একে আমরা মেডিকেল এর ভাষায় Fungal infection আরো স্পেসিফিক ভাবে Tinea cruris বলে থাকি। আর সহজ বাংলায় একে দাদ বলা হয়ে থাকে। শরিরের অন্যান্য জায়গায় হলে একে Tinea Corporis বলে, পায়ে হলে Tinea pedis বলে, আবার শরীরের ভাঁজযুক্ত এলাকাগুলি কে Groin Area বলা হয়. এইসব জায়গায় হলে Tinea cruris বলে। Groin Area (রানের পাশে কিংবা নিতম্বে) Fungal infection হবার কারণ:: আমাদের স্কিনে একপ্রকার ক্ষুদ্র অনুজীব Normal flora হিসাবে বসবাস করে থাকে, যাকে মেডিকেলের ভাষায় Dermatophyte (ডার্মাটোপাইট) বলা হয়ে থাকে। এই ডার্মাটোপাইট এর একটি নির্দিষ্ট অনুপাত আছে, যা শরিরের কোন ক্ষতি করেনা, কিন্তু যখন বাহির থেকে ধুলাবালি পড়ে, কিংবা যদি ময়লা জামা কাপড় কিংবা #অতিরিক্ত_ঘাম জমে যায়, অথবা যদি সেতসেতে তরল বা আদ্র পরিবেশ সৃষ্টি হয়,বাইক জার্নি করার কারনে যা হয়ে থাকে,, অথবা গোসল করার পর শরিরের পানি না শুকানো, এইসব পরিস্থিতিতে অনুজীব গুলি খুব দ্রুত বংশবিস্তার করে, এবং আক্রান্ত ব্যক্তি Fungal infection এর উপসর্গ নিজের মধ্যে উপলব্ধি করতে পারে।।।। উপসর্গ:: #চুলকানি #লাল_লাল গোলাকার রিং আকৃতির দাগ দেখা যাবে। চার পাশে ছোট ছোট লাল দাগ থাকবে, তার মাঝখানে ক্লিয়ার থাকবে। #চুলকানিতে চামড়া ক্ষত হয়ে যেতে পারে।।। #প্রতিদিন_একটি_নির্দিষ্ট সময়ে চুলকানি বেড়ে যেতে পারে,,, গোসলের পর কিংবা ঘুমানোর আগে ও ঘুম থেকে উঠার পর এবং দুপুর বেলায় চুলকানি বেড়ে যেতে পারে…. #এক জায়গা থেকে অন্য জায়গাতেও ছড়িয়ে যেতে পারে।।। #চুলকাইতে চুলকাইতে পানি ও রক্ত বাহির হতে পারে।।।। #প্রতিরোধ: ১।। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড় ব্যবহার করা। ২।। টাইট ফিট জামা avoid করতে হবে। ৩। আক্রান্ত ব্যক্তির জামা কাপড় ব্যবহার না করা। ৪।। ধুলা-বালি থেকে বেছে থাকা। ৫। পুকুরের পানিতে গোসল করা যাবেনা, কারন পুকুরের পানিতে Fungal organism এর অস্তিত্ব বিদ্যমান। ৬। গোসলের পর Groin Area গুলি গামছা কিংবা তোয়ালে দিয়ে শুকাইয়া নেওয়া। ৭।। যাতে ঘাম জমতে না পারে সেই দিকে খেয়াল রাখা। চিকিৎসা: এন্টিফাংগাল ক্রিমঃ Clotrimazole সকাল সন্ধায় দুইবার, এইটা খুবই উপকারী, সাথে Terbenafine ক্রিম ও দেওয়া যেতে পারে, যদি চুলকানি পরিমানে বেশি থাকে। ওরাল এন্টিফাংগাল লাগতে পারে,। সেইক্ষেত্রে Fluconazole, Terbenafine ইত্যাদি খুব ভালো কাজ করে, মিনিমাম ৬ সপ্তাহ ব্যবহার করবে। পাশাপাশি চুলকানি কমার জন্য Anti-Histamine ব্যবহার করা যেতে পারে। সেইক্ষেত্রে Fexophenadine ভালো কাজ করে। লিখেছেনঃ